তাই প্রাকৃতিক উপাদান নির্ভর তারুণ্য ধরে রাখার সামগ্রী ব্যবহার করা উচিত। সেই সাথে খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপন পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা দরকার।
যেসব অভ্যাসের কারণে শরীরে দ্রুত বার্ধক্যের ছাপ পড়ে, জেনে নিতে পারেন…
অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান: অতিরিক্ত অ্যালকোহল পানে মানুষ তাড়াতাড়ি বুড়িয়ে যায়। এছাড়া মস্তিষ্কও তার স্বাভাবিক কার্যকারিতা হারায়।
রাত জাগা: সুস্থ থাকতে দৈনিক কমপক্ষে ৬ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো জরুরি। কিন্তু যারা দিনের পর দিন রাত জাগেন, তারা খুব দ্রুত বুড়িয়ে যান।
অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: প্রাত্যহিক খাবারের তালিকায় তাজা ফলমূল ও শাকসবজি না থাকলে শরীর তাড়াতাড়ি বুড়িয়ে যায়। এগুলোতে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট শরীরের ভেতর ও বাইরের বয়স ধরে রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া তারুণ্য বজায় রাখতে লাল মাংস, চিনি জাতীয় খাবার এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার পরিহার করা উচিত।
অলস জীবনযাপন: নিয়মিত শরীরচর্চা করলে ত্বকে তারুণ্যতা বজায় থাকে। সেই সঙ্গে শরীরও ফিট থাকে। যদি কেউ দীর্ঘদিন ধরে বসে সময় কাটায় বা অলস জীবনযাপন করে তার চেহারায় বার্ধক্যের ছাপ ফুটে ওঠে।
মানসিক চাপ: অতিরিক্ত মানসিক চাপ শরীর ও মনে দ্রুত বার্ধক্য এনে দেয়। দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ শরীরের সেলগুলো ক্ষতিগ্রস্ত করে। এতে ত্বক বুড়িয়ে যায়। তারুণ্যতা ধরে রাখতে কিংবা স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করতে মানসিক চাপ কমাতে হবে। এ জন্য নিয়মিত শরীরচর্চা, মেডিটেশনের অভ্যাস গড়ে তুলুন।