সম্প্রতি জন হপকিন্স ইউনিভার্সি মেডিকেল স্কুলের এক গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষ যত বেশি প্রাণ খুলে হাসবে তার ততবেশি আয়ু বাড়ভে। সঙ্গে হার্টও ভালো থাকবে। শরীর থাকবে ফিট। বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।
শুধু তাই নয়, যারা বেশি বেশি হাসতে পারেন তাদের হজমশক্তিও ভালো থাকে। ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বাড়ে। স্বাভাবিক থাকে শ্বাস-প্রশ্বাস। শরীরে কোনও ব্যথা থাকলে তাও কমে যায়।
তবে কি হাসি কোনও ওষুধ? হ্যাঁ, এক্ষেত্রে হাসিকে ওষুধঘ বলতেই পারেন। গবেষণায় দেখা যায়, যাদের সেন্স অব হিউমার প্রখর, যারা প্রচণ্ড আশাবাদী মানুষ তারা অন্যদের তুলনায় ৫৫ ভাগ বেশি বাঁচেন।
বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন অন্তত ১৫ মিনিট হাসার পরামর্শ দিয়েছেন। তারা মনে করেন, এতে করে হ্যাপি হরমোনের ক্ষরণ হয়, আর তখন ডিপ্রেমশন কমে। পারস্পরিক সম্পর্কেরও উন্নতি হয়। শরীরে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক থাকে। একইসঙ্গে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, প্রতিদিন ১৫ মিনিট হাসতে পারলে প্রায় ৪০ ক্যালোরি বার্ন হয়।