ঔপনিবেশিক যুগের পেনাল কোডের একটি ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। তথ্য প্রকাশ করে সাধারণ মানুষের শান্তি নষ্ট করার অভিযোড় আনতে মিয়ানমারে এই ধারা ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়াও টেলিযোগাযোগ আইনরে অধীনে একটি অভিযোগ আনা হয়েছে।- খবর রয়টার্স।
রয়টার্স জানায়, আটক হওয়অর পর এ নিয়ে সু চির বিরুদ্ধে চারটি অভিযোগ দায়ের করা হলো।
এর আগে সু চির বিরুদ্ধে মূলত অবৈধভাবে ওয়াটি টকি আমদানি ও মিয়ানমারের প্রাকৃতিক দুর্যোগ আইন লঙ্ঘনের দুটি অভিযোগ আনা হয়েছিল। সোমবার প্রথমবারের মতো আদালতে শুনানি হলেও এর আগে সু চির সঙ্গে তার আইনজীবীরা দেখা করতে পারেননি। পরবর্তী শুনানি হবে ১৫ মার্চ।
উল্লেখ্য, গত ১ ফেব্রুয়ারি অভ্যুত্থান ঘটিয়ে রাজনৈতিক নেতাদের আটক করে ক্ষমতা দখল করে সেনাবাহিনী। তারপর থেকে টানা বিক্ষোভ করে আসছে দেশটির সাধারণ মানুষ। রবিবার বিক্ষোভে গুলি চালিয়ে ১৮জনকে হত্যা করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বিশ্বনেতারা।