বিশ্লেষেকেরা বিশ্বাস করেন যে চীন যতই াবি করুক এগুলি তাইওয়ানকে লক্ষ্য করে করা হচ্ছে না, তবু এতে তাইওয়ানের উদ্বিগ্ন হওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে কারণ এটি তাইওয়ানকে এক ধরনের উসকানি য়ে। তাইওয়ান কোন অজুহাতে এটি মেনে নেবে না। চীন আগে একাধিকবার তাইওয়ান প্রণালী দিয়ে আমেরিকা, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, কানাডা এবং জাপানি জাহাজ যাতায়াতের সমালোচনা করেছে এই বলে যে এটি তাইওয়ানের অভ্যন্তরীন ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করে। যদিও ঐ দেশগুলো বলেছিলো যে তারা আন্তর্জাতিক জলসীমায় পড়ে এবং কেউই তাদের সেখান দিয়ে চলাচলের ব্যাপারে বাধা দিতে পারে না।
তিনি আরো বলেন, ”আমার দৃষ্টিতে তাইওয়ান প্রণালীটি একটি খোলা আন্তর্জাতিক সমুদ্র।” প্রাক্তন এ পাইলট এ২৪ নিউজকে আরো বলেন, ”চীনা কমিউনিস্ট পার্টি সবসময়ই বলে, ’দূর থেকে আক্রমণ, ্রুত বিজয় অর্জন’; ’প্রথম যুদ্ধই বিজয়ের যুদ্ধ’; ’দ্রুত আক্রমণ করুন, দ্রুত যুদ্ধ শেষ করুন’ এবং ’সরাসরি যুদ্ধ’। সুতরাং বলা যায় সাম্প্রতিক অনুপ্রবেশগুলি সরাসরি আক্রমণের প্রতিনিধিত্ব করে। ভবিষ্যতে আমরা স্থল ও জল উভয়দিকে থেকে আক্রমণ খেতে পাবো না। তারা এই জে-১৬ বা জে-২০ স্টিলথ ফাইটার ব্যবহার করবে। এমনকি সু-৩০ বা সু-২৭, অথবা জে-১১ ও জে-১০ দিয়ে আক্রমণ করবে। এগুলো দিয়ে তারা আকাশ পথে শ্রেষ্ঠত্বের নিয়ন্ত্রণ নেবে।”
তিনি আরো বলেন, ”কিন্তু যদি তারা তাইওয়ানে জেট ফাইটারদের পাঠায় এবং দাবি করে যে এগুলো সামরিক মহড়া যা তাইওয়ানের জনগনের লক্ষ্য নয় এবং তারা তাতে একমতও হবে না। তাইওয়ানের লোকজন এটি মেনে নেবে না।”