গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার পর কমান্ডো অভিযানে নিহত ৫ জঙ্গিসহ ছয় জনের লাশ গত ২২ সেপ্টেম্বর আঞ্জুমানের মাধ্যমে জুরাইন কবরস্থানে দাফন করা হয়। তার আগে দুই মাস ২২ দিন লাশগুলো রাখা ছিল ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের হিমঘরে।
মন্ত্রী বলেন, ‘মৃতদেহগুলো দাফনের জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদের বারবার তাগাদা দিচ্ছিল। আমরা অপেক্ষা করেছি, কোনো স্বজন আসেননি। মিডিয়ার মাধ্যমে দেখতে পেয়েছি, এক জঙ্গির বাবা ঘৃণা-ক্ষোভ-দুঃখ নিয়ে বলছিলেন, ছেলের লাশ তিনি গ্রহণ করবেন না।’