১) লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্টে সাধারণত দুই ধরনের ডোনার হয়৷ প্রথমটি হল Living donors৷ যেখানে কোন সুস্থ মানুষের লিভার নিয়ে রোগীর শরীরে স্থাপন করা হয়৷ প্রতিস্থাপনের কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই এটি স্বাভাবিক নিয়মে কাজ করা শুরু করে দেয়৷
২) দ্বিতীয় ধরণটি হল Cadaveric donor৷ এই ক্ষেত্রে মৃত মানুষদের শরীর থেকে লিভার নিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়৷ কোন মৃত মস্তিষ্কের ব্যাক্তির দেহ থেকে নেওয়া হয় লিভারটি৷ রক্তের ধরণ এবং সাইজ পরীক্ষা করে তবেই, প্রতিস্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়৷
৩) লিভার প্রতিস্থাপন পদ্ধতিটি সকলের জন্য নয়৷ রোগী যদি ক্যান্সার, হার্ট, নার্ভের রোগে আক্রান্ত হন৷ তবে, এই চিকিৎসা কোনভবেই সম্ভব নয়৷
৪) লিভার প্রতিস্থাপন বিষয়টি সময়সাপেক্ষ৷ অপারেশনটির জন্য ৬-১৪ ঘন্টা পর্যন্ত লাগতে পারে৷
৫) নতুন লিভারটি সঠিকভাবে কাজ শুরু না করা পর্যন্ত রোগীকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকতে হয়৷ ইনফেকশন প্রতিরোধের জন্য নির্দিষ্ট কিছু ঔষধ দেওয়া হয় রোগীকে৷ লিভার স্বাভাবিক নিয়মে কাজ করা শুরু করলে রোগীকে ছেড়ে দেওয়া হয়৷